আজকের ব্লগে প্রাইস অ্যাকশন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে । প্রাইস অ্যাকশন সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে প্রথমে মন দিয়ে ব্লগটিকে পড়তে হবে তারপর চার্ট ওপেন করে যে সমস্ত বিষয় আলোচনা করা হয়েছে তা দেখুন ।
Table of Contents
কিভাবে ক্যান্ডেলিস্টিক প্যাটার্ন দেখে ?
সবুজ ক্যান্ডেল দ্বারা নির্দেশ করে ক্রেতাদের (buyers) এবং লাল ক্যান্ডেল নির্দেশ করে বিক্রেতাদের ।
২৪টি ক্যান্ডেলিস্টিক প্যাটার্ন নিম্নে আলোচনা করা হল
কিভাবে ইন্ট্রাডে ট্রেডাররা ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট রিড করে ?
আপনি যদি প্রাইস প্রাইস অ্যাকশন চার্ট না দেখেই ট্রেড করেন, তাহলে আপনি অন্ধকারে তির ছুঁড়ছেন । প্রাইস এবং ভল্যুয়ম টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিসের একটি গুরত্বপুর্ন অংশ । প্রাইস চার্ট ভিস্যুয়াল রুপে দেখে প্রাইস এবং ভলিউম অ্যানালাইসিস করতে পারি ।
ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট ট্রেডারদের দ্বারা ব্যবহৃত প্রাইস অ্যাকশনের সবচেয়ে জনপ্রিয় রুপ । ক্যান্ডেলিস্টিক চার্টে প্রাইস গ্রাফটি ক্যান্ডেলগুলো একটি সিরিজ আকারে উপস্থাপন থাকে , তাই এটিকে ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট বলে ।
ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট দ্বারা বোঝা যায় স্টক/বাজারের ট্রেন্ড , বুল/ বেয়ার ।এইসব গুরত্বপুর্ন তথ্যগুলো সহজভাবে বোঝা যায় ক্যান্ডেলিস্টিক চার্টের মাধ্যমে।
চার্টটি সবুজ এবং লাল ক্যান্ডেল দিয়ে তৈরি , যেখানে প্রতিটি ক্যান্ডেল একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্য খোলা, বন্ধ এবং ট্রেডিং মুল্য সম্পর্কে তথ্য দেয় ।
আপনি যদি ট্রেডার নাও হয়ে থাকেন, শুধুমাত্র একজন ইনভেস্টর তবুও আপনাকে ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট সম্পর্কে জ্ঞান থাকা অবশ্যই প্রয়োজন ।কারন কোন সংবাদ বা অন্যান্য ইন্টারনেট সোর্স আপনাকে শেয়ারের মুল্য চার্টের চেয়ে বেশি দরকারি তথ্য দেবে না ।
চার্ট রিড করার মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট স্টকের ট্রেন্ড এবং একটি স্টকে কখন প্রবেশ(entry) এবং বাহির(exit) হওয়া যায় সেই সম্পর্কেও তথ্য পাওয়া যায় ।
ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট প্যাটার্ন কি ?
ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট তৈরি হয় লাল এবং সবুজ ক্যান্ডেল দ্বারা ।
প্রতিটি ক্যান্ডেল একটি নির্দিষ্ট সময়ে প্রাইস রেঞ্জ সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে থাকে । ৫ মিনিটের ক্যান্ডেলিস্টিক প্যাটার্নে ৫মিনিটের প্রাইস রেঞ্জ সম্পর্কে তথ্য দেয়, আবার ২০ মিনিটের চার্টে সেই সময়ের প্রাইস রেঞ্জ সম্পর্কে তথ্য দেয় ঠিক তেমনিভাবে সেই নির্দিষ্ট সময়সীমা অনুযায়ী প্রাইস রেঞ্জ সম্পর্কে তথ্য দিয়ে থাকে ।
সবুজ ক্যান্ডেল দ্বারা বোঝায় আজকের ওপেন প্রাইস থেকে বেশি দামে বাজার বন্ধ হয়েছে ।
লাল ক্যান্ডেল দ্বারা বোঝায় আজকের ওপেন প্রাইস থেকে কম দামে বাজার বন্ধ হয়েছে ।
ধরা যাক আপনি ১০মিনিটের ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট ওপেন করেছেন সকাল ৯ঃ৩০ মিনিটে, তখন একটি শেয়ারের প্রাইস ছিল ৫০০ টাকা, যদি ৯ঃ৪০ মিনিটে শেয়ার প্রাইস ৫৫০ টাকা হয় তাহলে ক্যান্ডেল সবুজ রংয়ের হবে ।
ক্যান্ডেল বডি- হাইলাইট করা অংশ ( সবুজ বা লাল) হল ক্যান্ডেলের মুল অংশ যা স্টক মার্কেট খোলার এবং বন্ধের প্রাইস নির্দেশ করে । একটি লাল ক্যান্ডেলের নীচের অংশটি বাজার বন্ধের মুল্য নির্দেশ করে এবং বডির উপরের অংশটি বাজারের ওপেন প্রাইস নির্দেশ করে ।
একইরকমভাবে , সবুজ ক্যান্ডেলের নীচের প্রান্তটি খোলার মুল্যে এবং উপরের প্রান্তটি বাজার বন্ধের মুল্যে নির্দেশ করে ।
ক্যান্ডেল উইক(candlewick) ক্যান্ডেলের উপরের ছায়া নীচের ছায়া দ্বারা বোঝায় , একটি নির্দিষ্ট সময়ে প্রাইস রেঞ্জ কতটা উপরে এবং নীচের দিকে গিয়েছে ।
উদাহরণস্বরূপ একটি স্টকের দাম ১০ মিনিটে ৫৩৪ থেকে নেমে ৫২৫ হয়েছে তাহলে ক্যান্ডেলের ছায়ার দৈর্ঘ্য ৫২৫ থেকে ৫৩৪ হবে । এবং মুল বডি ৫৩০ এবং ৫৩৩ হবে ।
বিনামূল্যে আপনার ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট ওপেন করুন – https://angel-one.onelink.me/Wjgr/ljnp3vr0
ইন্ট্রাডে ট্রেডিংয়ের জন্য ২৪ টি ক্যান্ডেলিস্টিক প্যাটার্ন
আপনি যদি আটিক্যালটি পড়ে বুঝতে পারেন তাহলে ক্যান্ডেলিস্টিক প্যার্টান বোঝা আপনার কাছে জলের মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে । অনেক ক্যান্ডেলিস্টিক প্যাটার্ন আছে , আজকের অ্যাটিক্যালে কিছু সাধারন ক্যান্ডেলিস্টিক প্যাটার্ন নিয়ে আলচনা করব ।
১। Hammer Candlestick
হ্যামার প্যাটার্ন একটি বুলিশ সংকেত ,যা ছোট একটি বডি এবং দীর্ঘ নীচের একটি উইক নিয়ে গঠিত। এটি ইঙ্গিত দেয় যে বিক্রির চাপের পড়েও দাম বাউন্স ব্যাক হয়েছে । ডাউনট্রেন্ডের নীচে একটি হাতুরি নির্দেশ করে ট্রেন্ডটি বুলিশে পরিবর্তিত হয়েছে ।
লাল বা সবুজ হাতুরি (Hammer) উভয়েই বুলিশ ইন্ডিকেটর কিন্তু সবুজ হাতুরি শক্তিশালী বুলিশ ইন্ডিকেটর কারন এর মানে ক্রেতারা নিয়ন্ত্রন করতে পাচ্ছে ।
২। Hanging Man
আপ ট্রেন্ডের শীর্ষে একটি হাতুড়ি গঠনকে হাঙ্গিং ম্যান বলা হয় এবং এটি একটি বিয়ারিশ (Bear) সঙ্কেত যা আপট্রেন্ডের শেষ নির্দেশ করে । লং লোয়ার উইক নির্দেশ করে যে ক্রেতারা দাম ধরে রাখা চেষ্টা করছে কিন্তু বিক্রেতাদের হাতে নিয়ন্ত্রন ।
হাঙ্গিং মান গঠন হওয়ার পর সাধারণত ডাউনন্ট্রেন্ড রিভারসাল হয় ।
৩। Inverted Hammer
ডাউনন্ট্রেন্ডের নীচে একটি উল্টানো হাতুরি হল একটি বুলিশ ট্রেন্ড রিভারসাল সিগন্যাল ।এটি ইঙ্গিত দেয় যে ক্রেতারা বিক্রির চাপ প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়েছিল কারন বিক্রেতারা দাম কমাতে সক্ষম হয়নি ।
যদি উল্টানো হাতুরির পর একটি সবুজ ক্যান্ডেল থাকে তবে এটি ট্রেন্ড বিপরীত হওয়া আরো নিশ্চিত করে ।
৪। Shooting Star
একটি আপট্রেন্ডের শীর্ষে উল্টানো হাতুরি গঠনকে শুটিং স্টার বলা হয় । এটি একটি বিয়ারিশ ট্রেন্ড রিভাসাল সিগন্যাল।লম্বা উপরের উইকটি নির্দেশ করে ক্রেতারা দাম বাড়াতে সক্ষম হয়নি, বিক্রেতারা সক্ষম হয়েছে কারন বিক্রেতারা নিয়ন্ত্রন পাচ্ছেন ।
শুটিং স্টারের পর যদি একটি লাল ক্যান্ডেল থাকে তবে এটি একটি ট্রেন্ড বিপরীত হওয়ার সুনিশ্চিতকরন করে ।
৫। Spinning Top
একটি স্পিনিং টপ ছোট বডির সাথে উপরে এবং নীচে দীর্ঘ উইক থাকে । এই ক্যান্ডলটি নির্দেশ করে ক্রেতা বা বিক্রেতা উভয়েই দাম নিয়ন্ত্রন করতে পারেনি তাই ওপেন প্রাইস এবং ক্লোজিং কাছাকাছি ছিল ।
স্পিনিং টপ দ্বারা কোন সিদ্ধান্তে আসা যায় না এবং এই ক্যান্ডেলিস্টিক দ্বারা ট্রেন্ড বিরতি বা ধারাবাহিকতা নির্দেশ করে ।
৬। Bullish Spinning Top
একটি ডাউনট্রেন্ডের নীচে স্পিনিং টপ একটি সম্ভাব্য ট্রেন্ডের বিপরীত দিক নির্দেশ করতে পারে ।একটানা ডাউনন্ট্রেন্ডের পর যদি একটি স্পিনিং টপ থাকে এবং স্পিনিং টপের পর ক্যান্ডেলটি সবুজ রঙয়ের হয়, তাহলে এটি ট্রেন্ড রিভারসালের লক্ষণ হতে পারে ।
৭। Bearish Spinning Top
আপট্রেন্ডের শীর্ষে একটি স্পিনিং টপ সম্ভাব্য ট্রেন্ড রিভারসাল নির্দেশ করতে পারে ।যদি ক্রমাগত আপট্রেন্ডের পর একটি স্পিনিং টপ থাকে এবং স্পিনিং টপের পর ক্যান্ডেলটি লাল হয় তবে এটি ট্রেন্ড রিভাসালের লক্ষণ হতে পারে ।
৮।Doji Candlestick Pattern
ডোজি যখন গঠিত হয় তখন ক্যান্ডেলের ওপেন প্রাইস এবং ক্লোজ প্রাইস প্রায় একই হয় । ক্যান্ডেলটি দেখতে অনেকটা যোগ (+) চিহ্নের মত হয় । ডোজি লাল বা সবুজ রঙের হতে পারে, যা বাজারের সিদ্ধান্তহীনতার প্রতিনিধিত্ব করে অর্থাৎ ক্রেতা বা বিক্রেতার নিয়ন্ত্রনে নেই ।
একটি ট্রেন্ডের উপরে বা নীচে একটি ডোজি গঠন সাধারণত একটি ট্রেন্ডের বিপরীত নির্দেশ করে ।এটি আরো ভালোভবে বুঝতে উপরের চিত্রটি দেখুন। প্রতিটি সবুজ মোমবাতি স্পষ্ট দেখাচ্ছে যে ক্রেতারা দাম বেশি নিচ্ছে ।
কিন্তু তারপরে একটি ডোজি আছে,যেখানে ক্রেতারা আগের সবুজ ক্যান্ডেলের মত বেশি দাম নিতে পারেনি, যা বিক্রেতারদের পদক্ষেপ নিতে ইঙ্গিত দেয়। তাই এই ডোজিকে অনুসরন করে দাম কমেছে ।
একটি ডোজি কখনোও কখনোও নিরপেক্ষ চিহ্ন হতে পারে যা ট্রেন্ডিং মার্কেট বিরতি বা পুলব্যাক নির্দেশ করে ।
open 20/- Flat Brokarage Demat account –https://angel-one.onelink.me/Wjgr/ljnp3vr0
৯। Dragonfly Doji
একটি ড্রাগনফ্লাইং ডোজি দেখতে T চিহ্নের মতো। ডাউনট্রেন্ডের নীচে ড্রাগনফ্লাই ডোজির অর্থ দাম অদুর মেয়াদে শক্তিশালী হতে পারে ।
এটি ইঙ্গিত দেয় যে বিক্রেতারা দাম কমানোর চেষ্টা করেছিল, কিন্তু ক্রেতাদের শক্তির কারনে তা করতে পারেনি ।
১০। Gravestone Doji
একটি গ্রেভস্টোন ড্রাগনফ্লাই ডোজি দেখতে উল্টানো T চিহ্নের মতো ।একটি আপট্রেন্ডের শীর্ষে গ্রেভস্টন ডোজির অর্থ হতে পারে যে দাম নিকটে দুর্বল হতে পারে ।
এটি ইঙ্গিত দেয় যে ক্রেতারা দামকে ঊর্ধ্বমুখী করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু বিক্রেতাদের শক্তির কারনে তা করতে পারেনি ।
১১। Marubozu candlestick pattern
মারুবজু হল একটি পূর্ণাঙ্গ ক্যান্ডেল যার উপর ও নীচে কোন উইক থাকে না । এই ক্যান্ডল দ্বারা শক্তিশালী ক্রয় ও বিক্রয় নির্দেশ করে ।
যদি মারুবজু সবুজ হয় তাহলে এর অর্থ প্রচুর কেনার কারনে নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্য সর্বোচ্চ দামে বন্ধ হয়েছে ।
যদি লাল হয় তাহলে এর অর্থ প্রচুর বিক্রয়ের কারনে নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্য সর্বনিম্ন দামে বন্ধ হয়েছে ।
ডাউনন্ট্রেন্ডের নীচে একটি সবুজ মারুবজু সম্ভাব্য আপট্রেন্ড রিভারসাল নির্দেশ করতে পারে ।যদি এটি একটি আপট্রেন্ডের সময় উপস্থিত হয় তবে এটি আপট্রেন্ডের ধারাবাহিকতা নির্দেশ করে ।
আপট্রেন্ডের শীর্ষে লাল মারুবজু সম্ভাব্য ডাউনন্ট্রেন্ড নির্দেশ করে ।যদি এটি ডাউনট্রেন্ডের সময় গঠন হয় তবে এটি ডাউনট্রেন্ডের ধারাবাহিকতা নির্দেশ করে ।
১২। Bullish Engulfing
বুলিশ এনগলফিং ক্যান্ডেল হল বড় সবুজ ক্যান্ডেল যার আগে একটি ছোট লাল ক্যান্ডেল থাকে ।সবুজ ক্যান্ডেলটি লাল ক্যান্ডেলের চেয়ে দীর্ঘ হওয়া উচিত, লাল ক্যান্ডেলটি উপর ও নীচের সবুজ ক্যান্ডেলের মধ্যেই সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ থাকে ।
ক্যান্ডেলটি আগের লাল ক্যান্ডেলের ক্লজিং প্রাইসের চেয়ে কম দামে ওপেন হয় কিন্তু আগের লাল ক্যান্ডেলের শুরুর দামের চেয়ে বেশি দামে বন্ধ হয় । বুলিশ এনগালফিং ক্যান্ডেল একটি ট্রেন্ড রিভাসাল চিহ্ন হতে পারে যখন এটি ডাউনন্ট্রেন্ডের নীচে গঠিত হয় ।
১৩। Bearish Engulfing
বিয়ারিশ এনগুলফিং ক্যান্ডেল হল বড় লাল ক্যান্ডেল যার আগে একটি ছোট সবুজ ক্যান্ডেল থাকে । লাল ক্যান্ডেলটি সবুজ ক্যান্ডেলের চেয়ে দীর্ঘ হওয়া উচিত, এটি উপরের এবং নীচের প্রান্তে সম্পূর্ণ আবদ্ধ।
ক্যান্ডেলটি আগের সবুজ ক্যান্ডেলের ক্লোজিং দামের চেয়ে বেশি দামে খোলে কিন্তু আগের সবুজ ক্যান্ডেলের খোলার দামের চেয়ে কম দামে বন্ধ হয় ।
বিয়ারিশ এনগলফিং ক্যান্ডেল একটি ট্রেন্ড রিভারসাল একটি চিহ্ন হতে পারে যখন এটি একটি আপট্রেন্ডের শীর্ষে উপস্থিত হয় ।
১৪। Bullish Harami
বুলিশ হারামি হল একটি ছোট সবুজ ক্যান্ডেল যা একটি বড় লাল ক্যান্ডেলের পরে প্রদর্শিত হয় । সবুজ ক্যান্ডেলের বডির দৈর্ঘ্য পূর্ববর্তী লাল ক্যান্ডেলের শরীরের ১/৪ তম ।
ডাউনন্ট্রেন্ডের পরে প্রদর্শিত এই প্যাটার্নটি বুলিশ লক্ষণ হতে পারে ।
১৫। Bearish Harami
বিয়ারিশ হারামি প্যাটার্ন বড় সবুজ ক্যান্ডেলের পর ছোট লাল ক্যান্ডেল আকারে প্রদর্শিত হয় । লাল ক্যান্ডেলটির শরীরের দৈর্ঘ্য প্রায় পূর্বের সবুজ ক্যান্ডেলের শরীরের ১/৪ তম ।
আপট্রেন্ডের পর প্রদর্শিত এই প্যাটার্নটি বিয়ারিশ হওয়ার লক্ষণ হতে পারে ।
১৬। Piercing Line
প্রায়ারসিং লাইন একটি বুলিশ প্যার্টান যা ডাউনন্ট্রেন্ডের নীচে প্রদর্শিত হয় । এই প্যার্টানে একটি সবুজ ক্যান্ডেল পূর্ববর্তী লাল ক্যান্ডেলের দৈর্ঘ্যের ৫০% এর উপরে বন্ধ হয়ে যায় ।
প্যাটার্নটি নিশ্চিত করা হয় যখন প্রায়ারসিং লাইনের পর পরবর্তী ক্যান্ডেলটিও সবুজ হয় এবং প্রায়ারসিং লাইনের ক্যান্ডেলিস্টের উপরে উঁচু করে তোলে ।
১৭। Dark Cloud Cover
এটি একটি রিভারসাল গঠন যা তিনটি ক্যান্ডেল দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করে ।এই প্যার্টানে তিনটি বা তার বেশি পরপর সবুজ ক্যান্ডেলের পর একটি লাল ক্যান্ডেল তৈরি হয় ।
প্যাটার্নটি নিশ্চিত করে যখন ডার্ক ক্লাউড কভারের পরে পরবর্তী ক্যান্ডলটিও লাল হয় এবং ডার্ক ক্লাউড কভার ক্যান্ডেলস্টিকের উপরে একটি নতুন হাই করতে ব্যর্থ হয় ।
ডার্ক ক্লাউড কভার ক্যান্ডেল ইঙ্গিত করে যে ক্রেতারা দাম বেশি নেওয়ার চেষ্টা করেছিল কিন্তু বিক্রেতারা নিয়ন্ত্রন অর্জন করেছে কারন তারা শুরুর মুল্যের চেয়ে অনেক কম দাম নিয়েছে, এইভাবে ডার্ক ক্লাউড কভার ক্যন্ডেল তৈরি করেছে ।
১৮। Morning Star
এটি ৩ ক্যান্ডেল বিশিষ্ট ট্রেন্ড রিভারসাল প্যাটার্ন যখন এটি ডাউন ট্রেন্ডের পরে গঠন হয় । প্রথমে একটি দীর্ঘ লাল ক্যান্ডেল তারপর একটু ফাঁকের পর নীচে ছোট সবুজ ক্যান্ডেল।তৃতীয় ক্যান্ডেলটি একটু ফাঁকের পর উপরের দিকে লম্বা সবুজ ক্যান্ডেল ।
মনিং স্টার নির্দেশ করে যে ক্রেতারা দায়িত্ব গ্রহন করেছে তাই এটি একটি সম্ভাব্য বুলিশ চিহ্ন ।
১৯। Evening Star
এটি ৩ ক্যান্ডেল বিশিষ্ট ট্রেন্ড রিভারসাল প্যাটার্ন যখন এটি আপ ট্রেন্ডের পরে গঠন হয়। প্রথমে সবুজ দীর্ঘ লাল ক্যান্ডেল তারপর ফাঁক দিয়ে উপরে ছোট লাল ক্যান্ডেল। তৃতীয় ক্যান্ডেলটি একটু ফাঁক দিয়ে নীচে লম্বা লাল ক্যান্ডেল ।
ইভিনিং স্টার নির্দেশ করে যে বিক্রেতারা দায়িত্ব নিয়েছে তাই এটি সম্ভাব্য বুলিশ চিহ্ন ।
২০। Bullish Abandoned Baby
এই প্যাটেনটি মনিং স্টারের মতো, পার্থক্য হল যে দ্বিতীয় ক্যান্ডেলটি একটি ছোট সবুজ ক্যান্ডেলের পরিবর্তে ডোজি।
ডাউনন্ট্রেন্ডের পর এই ধরনের প্যাটার্ন ট্রেন্ড রিভারসাল লক্ষন ।
২১।Bearish Abandoned Baby
এই প্যাটার্নটি ইভিনিং স্টারের মতো ।পার্থক্য হল যে দ্বিতীয় ক্যান্ডেলটি ছোট লাল ক্যান্ডেলের পরিবর্তে একটি ডোজি ।
আপট্রেন্ডের পর এই ধরনের প্যাটার্ন হল ট্রেন্ডের রিভারসালের লক্ষণ ।
২২। Three White Soldiers
এই প্যাটার্নটি যখন ডাউট্রেন্ডের পর গঠিত হয় তখন সেটি রিভারসাল নির্দেশ করে । এই প্যাটার্নে পরপর ৩টি সবুজ ক্যান্ডেল আছে ।
প্রতিটি ক্যান্ডেলের ওপেন প্রাইস আগের ক্যান্ডেলের বন্ধের মুল্যের চেয়ে বেশি ।এছাড়াও প্রতিটি ক্যান্ডেলের ক্লোজিং প্রাইস আগের ক্যান্ডেলের ক্লোজিং প্রাইস থেকে বেশি ।
এই ধরনের প্যাটান সাধারণত ট্রেন্ড রিভারসালের শক্তিশালী ইন্ডিকেটর কারন এই প্যাটানে প্রতিটি লাল ক্যান্ডেলের আগের ক্যান্ডেলের চেয়ে কমে বন্ধ হচ্ছে যা বাজারে শক্তিশালী বিক্রির ইঙ্গিত দেয় ।
এই প্যাটার্নটি ট্রেড করার জন্য ভাল এন্ট্রি পয়েন্ট হবে যখন থ্রী হোয়াইট শোল্ডার পরে চতুর্থ ক্যান্ডেলটি সবুজে বন্ধ হচ্ছে ।
২৩। Three Black Crows
আপট্রেন্ডের পর এটি গঠন হলে ট্রেন্ড রিভারসাল নির্দেশ করে । এই প্যাটার্নে পরপর তিনটি লাল ক্যান্ডেল আছে ।
প্রতিটি ক্যান্ডেলের ওপেন প্রাইস আগের ক্যান্ডেলের ওপেন প্রাইসের চেয়ে কম । এছাড়াও প্রতিটি ক্যান্ডেলের ক্লোজিং প্রাইস আগের ক্যান্ডেলের ক্লোজিং প্রাইস থেকে কম ।
এই ধরনের প্যাটার্ন ট্রেন্ড রিভারসালের একটি শক্তিশালী ইন্ডিকেটর কারন এই প্যাটানে প্রতিটি লাল ক্যান্ডেল আগের ক্যান্ডেলের চেয়ে কম দামে বন্ধ হচ্ছে যা বাজারে শক্তিশালী বিক্রির ইঙ্গিত দেয় ।
এই প্যাটার্নটি ট্রেড করার জন্য একটি ভাল এন্ট্রি পয়েন্ট হবে যখন তিনটি ব্ল্যাক ক্রোর পরে চতুর্থ ক্যান্ডেলটি লাল রঙে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ।
২৪। Gap Up & Gap down
যখন একটি নতুন ক্যান্ডেল পূর্ববর্তী ক্যান্ডেলের উপরের ফাঁকে তৈরি হয় , তখন এটি শক্তিশালী বুলিশ ট্রেন্ড নির্দেশ করে । এর মানে হল যে ক্রেতারা শেষ ট্রেড করা দামের চেয়ে বেশি দামে কিনতে ইচ্ছুক এবং এটিও একটি ইঙ্গিত হতে পারে যে স্টক আরো উপরে যাবে ।
একইভাবে যদি এটি পূর্ববর্তী ক্যান্ডেলের নিচে একটি ব্যবধানে গঠন করে , তবে এটি শক্তিশালী বিয়ারিশ সেন্টিমেন্ট নির্দেশ করে যা দামের আরো পতনের সম্ভবনা নির্দেশ করে ।
ইট্রাডে ট্রেডিংয়ের জন্য কিভাবে ক্যান্ডেলিস্টিক চার্টগুলো বিশ্লেষন করবেন ?
আপনি আপনার ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মে যেকোন স্টকের রিয়েল টাইম ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট পেতে পারেন । আপনাকে কেবল সার্চে গিয়ে সেই স্টকের নাম লিখতে হবে তারপর সেই নির্দিষ্ট স্টকের ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট দেখতে পাবেন ।
১। সময় ফ্রেম বুঝতে হবে (Understand the time frame )
ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট বিভিন্ন সময় ফ্রেমের হয় , ডে ট্রেডিংয়ের জন্য ৫মিনিট, ১০মিনিট বা ১৫ মিনিটের ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট ব্যাবহার করা হয় ।আপনি দামের ছোট ওঠানামার সুবিধা নিয়ে কয়েক মিনিটের মধ্য একটি ট্রেডে প্রবেশ এবং প্রস্থান করতে পারেন।
উদাহরণস্বরূপ, নেসলের মতো একটি স্টক প্রতি মিনিটে ১-২ টাকা উপরে এবং নীচে চলে যায় । আপনি যদি এই টাকা ক্যাপচার করতে চান এই টাকা তাহলে আপনাকে ৫মিনিট বা ১৫ মিনিটের চার্ট ব্যাবহার করতে পারেন ।
আপনি যদি দামের বৃহত্তর গতিবিধি ক্যাপচার করতে চান তাহলে আপনাকে ৩০মিনিট, ১ ঘন্টা এবং ১ দিনের চার্ট ব্যাবহার করতে পারেন ।
ক্যান্ডেলিস্টিক চার্টে, সময়টি X অক্ষের উপর এবং Y অক্ষের উপর দামগুলি প্লট করা হয় ।সুতরাং ক্যান্ডেলিস্টিকগুলি ট্রেডিং মুল্যের পরিসরে অনুযায়ী টাইম স্কেল বরাবর প্লট করা হয় ।
২। জানুন প্রাইস অ্যাকশন অ্যানালাইসিস (Know what is price action analysis)
আপনি ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট দেখে দামের ওঠানামা সম্পর্কে বুঝতে পারবেন । ট্রেডিং সার্কেলে বলা হয় “ভাউ ভগবান হ্যায়”। এর অর্থ হল মূল্যে ঈশ্বর। আপনি স্টকের বর্তমান মূল্যের ওঠানামা পর্যবেক্ষণ করে অদূর ভবিষতে স্টক মূল্যের ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারবেন ।
ডে ট্রেডিংয়ের মূল লক্ষ্য হল স্টকের ট্রেন্ড চিহ্নিত করা অর্থাৎ স্টক উপরে যাবে নাকি নীচে যাবে , প্রাইস অ্যাকশন এটি আপনাকে করতে সাহায্য করবে । যদি কোন স্টক বাড়তে থাকে বলে মনে হয় , তাহলে সেটি আপট্রেন্ডে রয়েছে।
যদি স্টকের প্রাইস নীচের দিকে যায় তাহলে সেটি ডাউনন্ট্রেন্ডের মধ্য রয়েছে।
আপনি যদি স্টকের ট্রেন্ড শনাক্ত করতে সক্ষম হন তাহলে ট্রেন্ডে রাইড করে স্টকটিকে ট্রেড করতে পারবেন ।
উদাহরনস্বরুপ, যদি একটি স্টক আপট্রেন্ডে থাকে তাহলে আপনি দীর্ঘ দূর পর্যন্ত গিয়ে আপ মুভ ক্যাপচার করে বেরিয়ে আসতে পারবেন ।
৩। বুলিশ এবং বিয়ারিশ ক্যান্ডেল সম্পর্কে শিখুন (Learn about Bullish & Bearish Candle)
ক্রেতা ও বিক্রেতাদের শক্তির উপর শেয়ারের দামের গতিবিধিকে প্রভাবিত করে ।ক্রেতারা শক্তিশালী হলে ক্যান্ডেলিস্টিকগুলো বুলিশ হবে এবং বিক্রেতারা শক্তিশালী হলে ক্যান্ডেলিস্টিগুলো বিয়ারিশ হবে ।
পূর্ণ বডি সহ ক্যান্ডেলিস্টিকগুলো শক্তিশালী ক্রয় ( সবুজ ক্যান্ডেল) বা শক্তিশালী বিক্রয় (লাল ক্যান্ডেল) প্রতিনিধিত্ব করে । এর কারন হল একটি ফুল বডি ক্যান্ডেল বলতে মুলত বোঝায় যে স্টকটি একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সমস্ত দামে লেনদেন করেছে যা শক্তিশালী ক্রয় বা বিক্রয়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
যদি একটি ক্যান্ডেলের উপরে ও নীচে একটি দীর্ঘ উইক থাকে , এটি দামের অস্থিরতা নির্দেশ করে কারন এর মানে হল যে দাম অনেক উপরে এবং নীচে গেছে কিন্তু উভয় স্তরে টেকেনি।
ক্যান্ডেলেগুলির উপরের প্রান্তে একটি দীর্ঘ নীচের উইক সহ একটি বডি বোঝায় যে বুল নিয়ন্ত্রনে রয়েছে। একইভাবে ক্যান্ডেলের নীচের প্রান্তে একটি দীর্ঘ উপরে উইকের সাথে একটি বডিকে বোঝায় যে বিয়ার নিয়ন্ত্রনে আছে ।
আপনি শুধুমাত্র ১ টি ক্যান্ডেল দেখে একটি স্টক বুলিশ নাকি বিয়ারিশ সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না । স্টকের দামের ক্রিয়া বিশ্লেষন করতে আপানাকে একাধিক ক্যান্ডেল বিশ্লেষন করতে হবে ।
৪। ট্রেন্ড, সংশোধন এবং একত্রীকরণ সম্পর্কে বুঝুন (Understand Trend, Corrections & Consolidation)
একটি ক্যান্ডেলিস্টিক চার্ট আপনাকে স্টকের মুল্যে সম্পর্কে একটি গল্প বলে । আপনি যদি গল্পটি ভালোভাবে পড়তে সক্ষম হন তবে আপনি একটি লাভবান ট্রেড করতে পারেন ।
i) ট্রেন্ড এবং সংশোধন (Trends & Corrections)
যদি স্টক মুল্যে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ক্রমাগত উপরে বা নীচে যাচ্ছে, এটি একটি ট্রেন্ড দেখাচ্ছে । ট্রেন্ড একদিন,এক সপ্তাহ , এক মাস এমনকি এক বছরের জন্যও হতে পারে ।
কিন্তু একটি স্টক ক্রমাগত উপরে বা নীচে যেতে থাকবে না । একটি ট্রেন্ডের সময় সংশোধনের সময় থাকে যখন মূল ট্রেন্ড চালিয়ে যাওয়ার আগেই মূল্য উল্টোদিকে চলে যায় ।
যদি সংশোধন দীর্ঘ সময়ের জন্য চলতে থাকে, তাহলে এটি একটি ট্রেন্ড উল্টানোর ইঙ্গিত হতে পারে ।
আপনি যদি ক্যান্ডেলিস্টিক চার্টটি সম্পূর্ণভাবে দেখেন ,আপনি একটি ট্রেন্ড শেষ হওয়ার লক্ষণ দেখতে পাবেন। আপনি যদি ট্রেন্ড পর্যবেক্ষণ করেন তবে এটি একটি ওয়েভের মতো প্রদর্শিত হবে ।
উদাহরণস্বরূপ, একটি ঊর্ধ্বমুখী ট্রেন্ড বুলিশ ক্যান্ডেলগুলির একটি সিরিজ এবং তারপরে আবার বুলিশ ক্যান্ডেলগুলির সিরিজ হওয়ার আগে কিছু সংশোধন ক্যান্ডেল থাকে ।
দীর্ঘতর ওয়েভ শক্তিশালী ট্রেন্ড নির্দেশ করে। যদি ওয়েভগুলি ছোট হয়ে যায় তবে এটি ট্রেন্ড দুর্বলের সংকেত এবং সম্ভবত একটি ট্রেন্ড সমাপ্তি হতে পারে ।
ii) Consolidation
কনসোলিডেশন পর্যায়গুলি রয়েছে যখন দাম একটি সংকীর্ণ পরিসরে চলে যায় এবং লাভ করার বেশি সুযোগ দেয় না ।
কনসোলিডেশন পর্যায়ে ক্রেতা বা বিক্রেতা উভয়ের নিয়ন্ত্রনে থাকে না । একবার এক পক্ষ নিয়ন্ত্রনে নিলে একটি ব্রেকআউট হয় । একটি ব্রেকআউট একটি নতুন ট্রেন্ড শুরু হতে পারে ।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ
আপনি উপরে উল্লেখিত ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নগুলির মধ্য একটি দেখতে পাচ্ছেন এর অর্থ এই নয় যে আপনি অন্ধভাবে একটি ট্রেডে প্রবেশ করতে পারেন।
উদাহরনস্বরূপ ডাউনন্ট্রেন্ডের নীচে একটি বুলিশ হাতুরি গঠনের অর্থ এই নয় যে আপনি যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য বিনিয়োগ করে থাকেন , আপনি অবশ্যই লাভ করবেন ।
শুধুমাত্র একটি ক্যান্ডেলিস্টিক প্যাটার্ন দেখে আপনার পদক্ষেপ নেওয়া উচিত নয় । ট্রেড সম্পর্কে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি নিশ্চিত করতে আপনার কয়েকটি ক্যান্ডেলের জন্য অপেক্ষা করা উচিত ।
আপনার ট্রেডিং কৌশল প্রণয়নের জন্য আপনাকে বাজারের অবস্থার দিকেও নজর দিতে হবে ।
উদাহরণস্বরূপ, যদি বাজারের সময় এমন কিছু খবর পাওয়া যায় যা বাজারে হঠাৎ নেতিবাচক বা ইতিবাচক অনুভুতির কারন হতে পারে (রাশিয়া – আমেরিকার দ্বন্দ্ব, বানিজ্য যুদ্ধ, নিয়ন্ত্রক পরিবর্তন) টেকনিক্যাল চার্ট আগে যা ইঙ্গিত করত না কেন, শেয়ার প্রাইস খবরের দ্বারা ইনফ্লুয়েন্স হয় ।
সফল ব্যাবসায়ীরা প্রায়ই তাদের ব্যবসার পরিকল্পনা করতে ক্যান্ডেলিস্টিক প্যাটার্ন ছাড়াও টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর ব্যাবহার করে । আপনি যদি শুধুমাত্র ক্যান্ডেলিস্টিক প্যাটার্নের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করেন, তাহলে সাফল্যের নিশ্চয়তা নেই ।
আজকের অ্যাটিক্যালে প্রাইস অ্যাকশনের বেশ কিছু ক্যান্ডেল সম্পর্কে আলোচনা করা হল, যা আপনাদেরকে টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস সম্পর্কে কিছুটা বেসিক জানতে সাহায্য করবে।
আমরা টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস সম্পর্কে আরো বেশ কিছু অ্যাটিক্যাল লিখবো যা জেনে আপনারা প্রফিটেবল ট্রেডার হয়ে উঠবেন।
প্রতিটি অ্যাটিক্যালের তৎক্ষণাৎ আপডেট পেতে 🔔 বাটনটি ক্লিক করুন এবং শেয়ার করে সকলকে পড়ার সুযোগ করে দিন।
প্রাইস অ্যাকশন কোর্সের বর্তমান মুল্যে ৫০,০০০ টাকার উপরে। এই পোস্টটি যদি সকলের কাছে পৌঁছতে চান তাহলে শেয়ার করুন বিভিন্ন সোশাল মিডিয়াতে যাতে সকলের কাছে এই অ্যাটিক্যালটি পৌঁছে যায় ।
আরো পড়ুন-
টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর কিভাবে ব্যবহার হয় ?
অপশন চেইন অ্যানালাইসিস কাকে বলে?
Hi, I’m Pritam Saha. I have a passion for stocks and have spent my last 6+ years learning about the stock market. My Blog focuses on idea & concepts that improve the skills of the investor to manage their own money.
Pingback: রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ডিজিটাল কারেন্সি কি তাহলে ভারতীয় ক্রিপ্টোকারেন্সি। জেনে নিন - Share Bazar Blog
Pingback: হোম লোন নেবেন ভাবছেন।দেখে নিন ঋণযোগ্যতা বাড়ানোর এই উপায়গুলি - Share Bazar Blog
Pingback: ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস কি । বেসিক অফ ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস - Share Bazar Blog
Pingback: কিভাবে একজন সফল ডে ট্রেডার হবেন। ডে ট্রেডিং করার আগে ৬ টি নিয়ম জানুন - Share Bazar Blog